17 Children
১৭ সন্তান
This text introduces seventeen siblings, consisting of nine brothers and eight sisters. The accompanying picture displays them in the following sequence: On the right, a solo picture of the late Mirza Sharful Husain (Shafu). Seated from right to left are the late Mirza Makbul Husain (Mukul), Mirza Jaglul Husain (Baku), the late Dr. Mirza Akmal Husain (Aku), and the late Mirza Nazrul Husain (Nazu). Standing from right to left are the late Retired Wing Commander Ghausal Husain Mirza (Ruku), a freedom fighter; Mirza Rezaul Husain (Tapan); Engineer Mirza Tariqul Husain (Babul); and Mirza Enamul Husain (Sabu).
এই লেখাটি নয় ভাই এবং আট বোনের সমন্বয়ে সতেরো ভাইবোনকে পরিচয় করিয়ে দেয়। উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে উপরের দৃশ্যে: ডান দিকে প্রয়াত মির্জা শরফুল হোসেনের (শফু) একক ছবি। ডান থেকে বামে বসে আছেন মরহুম মির্জা মকবুল হোসেন (মুকুল), মির্জা জগলুল হোসেন (বকু), মরহুম ড. মির্জা আকমল হোসেন (আকু) এবং মরহুম মির্জা নজরুল হোসেন (নজু)। ডান থেকে বামে দাঁড়িয়ে আছেন মুক্তিযোদ্ধা মরহুম অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার গাউসাল হোসেন মির্জা (রুকু); মির্জা রেজাউল হোসেন (তপন); প্রকৌশলী মির্জা তরিকুল হোসেন (বাবুল); এবং মির্জা এনামুল হোসেন (সাবু)।
The sisters are, in the picture seated from left to right – Late Rawnak Ara Begum (Renu); Professor Gulshan Ara Begum (Khuku); Dilara Chowdhury (Eti); Late Jahanara Hamida (Banu); Late Shahanara Begum (Shunu); standing from left to right – Chaman Ara Begum (Chinu); Late Professor Monowara Islam (Monu), recipient of the ‘Ekushe Padak’ and Dr. Hosne Ara Haq (Pinu).
ছবিতে বোনেরা হলেন, বাম থেকে ডানে বসে আছেন - মরহুমা রওনক আরা বেগম (রেনু); অধ্যাপক গুলশান আরা বেগম (খুকু); দিলারা চৌধুরী (ইতি); মরহুমা জাহানারা হামিদা (বানু); মরহুমা শাহানারা বেগম (শুনু); বাম থেকে ডানে- চমন আরা বেগম (চিনু); একুশে পদক বিজয়ী মরহুমা অধ্যাপক মনোয়ারা ইসলাম (মনু) ও ডাঃ হোসনে আরা হক (পিনু)।
A list of seventeen children, arranged from oldest to youngest:
প্রবীণ থেকে কনিষ্ঠতম পর্যন্ত সাজানো সতেরোটি সন্তানের একটি তালিকা:
(1) Late Jahanara Hamida (Banu); (2) Late Professor Monowara Islam (Monu), recipient of the ‘Ekushe Padak’; (3) Late Rawnak Ara Begum (Renu); (4) Late Mirza Makbul Husain (Mukul); (5) Late Shahanara Begum (Shunu); (6) Mirza Jaglul Husain (Baku); (7) Late Dr. Mirza Akmal Husain (Aku); (8) Professor Gulshan Ara Begum (Khuku); (9) Late Mirza Nazrul Husain (Nazu); (10) Late Retired Wing Commander Ghausal Husain Mirza (Ruku), a freedom fighter; (11) Late Mirza Sharful Husain (Shafu); (12) Chaman Ara Begum (Chinu); (13) Mirza Rezaul Husain (Tapan); (14) Dr. Hosne Ara Haq (Pinu); (15) Engineer Mirza Tariqul Husain (Babul); (16) Mirza Enamul Husain (Sabu); (17) Dilara Chowdhury (Eti).
(১) মরহুমা জাহানারা হামিদা (বানু); (২) 'একুশে পদক' প্রাপ্ত মরহুমা অধ্যাপক মনোয়ারা ইসলাম (মনু); (৩) মরহুমা রওনক আরা বেগম (রেনু); (৪) মরহুম মির্জা মকবুল হোসেন (মুকুল); (৫) মরহুমা শাহানারা বেগম (শুনু); (৬) মির্জা জগলুল হোসেন (বকু); (৭) মরহুম ডাঃ মির্জা আকমল হোসেন (আকু); (৮) অধ্যাপক গুলশান আরা বেগম (খুকু); (৯) মরহুম মির্জা নজরুল হোসেন (নজু); (১০) মুক্তিযোদ্ধা মরহুম অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার গাউসাল হোসেন মির্জা (রুকু); (১১) মরহুম মির্জা শরফুল হোসেন (শফু); (১২) চমন আরা বেগম (চিনু); (১৩) মির্জা রেজাউল হোসেন (তপন); (১৪) ডাঃ হোসনে আরা হক (পিনু); (১৫) ইঞ্জিনিয়ার মির্জা তরিকুল হোসেন (বাবুল); (১৬) মির্জা এনামুল হোসেন (সাবু); (১৭) দিলারা চৌধুরী (ইতি)।
The Mirza Family: A Legacy of Achievement
মির্জা পরিবার: কৃতিত্বের উত্তরাধিকার
The Mirza family, hailing from the esteemed Mirza Mahal in Daulatpur, Khulna, Bangladesh, is a lineage of distinction and achievement. The 17 children of the late Mirza Ibrahim Hossain, a British Deputy Magistrate, and his wives, late Nurunnesa Begum and late Hajera Khatun, have carved out significant places for themselves in various professional fields, reflecting the rich educational heritage of their family home.
বাংলাদেশের খুলনার দৌলতপুরের সম্মানিত মির্জা মহলের মেয়ে মির্জা পরিবার স্বাতন্ত্র্য ও কৃতিত্বের ধারে একটি ধারা। ব্রিটিশ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মরহুম মির্জা ইব্রাহিম হোসেন এবং তার স্ত্রী মরহুমা নুরুন্নেসা বেগম এবং মরহুমা বেগম হাজেরার ১৭ সন্তান তাদের পারিবারিক বাড়ির সমৃদ্ধ শিক্ষাগত ঐতিহ্যকে প্রতিফলিত করে বিভিন্ন পেশাগত ক্ষেত্রে নিজেদের জন্য উল্লেখযোগ্য স্থান তৈরি করেছেন।
Mirza Mahal, the ancestral abode, stands as a symbol of the family’s cultural and educational legacy. Built during the British rule in 1924, it has been a nurturing ground for intellect and talent. The children of Mirza Ibrahim Hossain, each with their unique pursuits, have collectively contributed to society in diverse ways.
পৈতৃক আবাসস্থল মির্জা মহল পরিবারের সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত উত্তরাধিকারের প্রতীক হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯২৪ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত এই বাসভবনটি মেধা ও মেধার লালনক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। মির্জা ইব্রাহিম হোসেনের সন্তানরা প্রত্যেকেই তাদের অনন্য সাধনার মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে সমাজে বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছেন।
Among them, one has taken the noble path of medicine, dedicating their life to healing and wellness. Another has ventured into the realm of engineering, crafting structures or innovations that stand testament to human ingenuity. Academia claims another sibling, who has embraced the role of a professor, shaped minds and fostering knowledge.
তাদের মধ্যে একজন চিকিৎসাশাস্ত্রের মহৎ পথ অবলম্বন করেছেন, নিরাময় ও সুস্থতার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। আরেকজন ইঞ্জিনিয়ারিং, ক্রাফটিং স্ট্রাকচার বা উদ্ভাবনের রাজ্যে প্রবেশ করেছেন যা মানুষের চাতুর্যের সাক্ষ্য দেয়। অধ্যাপকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে মনকে গড়ে তুলেছেন এবং জ্ঞানকে লালন করেছেন বলে দাবি করেছেন একাডেমিক প্রতিষ্ঠান।
Remarkably, one of the siblings joined the Bangladesh Airforce, becoming a freedom fighter and playing a part in the nation’s history. Their courage and sacrifice are a source of pride for the family. Another sibling’s contributions have been recognized at the highest level, with the prestigious ‘Ekushe Padak’ award, the second highest civilian honor in Bangladesh, bestowed by the Prime Minister for significant contributions in fields like culture, education, and economics.
উল্লেখ্য, তাদের মধ্যে এক ভাই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন, মুক্তিযোদ্ধা হন এবং দেশের ইতিহাসে ভূমিকা রাখেন। তাদের সাহস ও আত্মত্যাগ পরিবারের জন্য গর্বের বিষয়। সংস্কৃতি, শিক্ষা ও অর্থনীতির মতো ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা মর্যাদাপূর্ণ 'একুশে পদক' পেয়েছেন আরেক বোনের অবদান।
The Mirza siblings, though rooted in the traditions and memories of Mirza Mahal, have spread their wings globally. Some have settled abroad in countries like the UK, Spain, and Canada, carrying with them the values and education instilled in their formative years at the heritage home.
মির্জা পর্রিবার, যদিও মির্জা মহলের ঐতিহ্য এবং স্মৃতিতে শিকড় গেড়েছিল, তবুও বিশ্বব্যাপী তাদের ডানা ছড়িয়ে দিয়েছে। কেউ কেউ যুক্তরাজ্য, স্পেন এবং কানাডার মতো দেশে বিদেশে বসতি স্থাপন করেছেন, তাদের সাথে ঐতিহ্যবাহী বাড়িতে তাদের গঠনমূলক বছরগুলিতে উদ্ভূত মূল্যবোধ এবং শিক্ষা বহন করেছেন।
The story of the Mirza family is not just about individual achievements but also about the collective spirit of a family that values education, public service, and the pursuit of excellence. It’s a narrative that intertwines personal triumphs with the broader historical and cultural context of Bangladesh, showcasing how a single family can reflect the aspirations and progress of a nation.
মির্জা পরিবারের গল্পটি কেবল ব্যক্তিগত অর্জনের বিষয়ে নয়, এমন একটি পরিবারের সম্মিলিত চেতনা সম্পর্কেও যা শিক্ষা, জনসেবা এবং শ্রেষ্ঠত্বের সাধনাকে মূল্য দেয়। এটি এমন একটি আখ্যান যা বাংলাদেশের বৃহত্তর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের সাথে ব্যক্তিগত বিজয়কে জড়িত করে, দেখায় যে কীভাবে একটি একক পরিবার একটি জাতির আকাঙ্ক্ষা এবং অগ্রগতির প্রতিফলন ঘটাতে পারে।
As the Mirza Mahal approaches its centenary, it stands not only as a physical structure but also as a testament to the enduring legacy of a family that has contributed significantly to the tapestry of Bangladesh’s history and development. The Mirza siblings, with their diverse accomplishments, continue to honor the legacy of their parents and the hallowed halls of their childhood home.
মির্জা মহল তার শতবর্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে এটি কেবল একটি শারীরিক কাঠামো হিসাবে নয়, বরং এমন একটি পরিবারের স্থায়ী উত্তরাধিকারের সাক্ষ্য হিসাবে দাঁড়িয়েছে যা বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিকাশের ট্যাপেস্ট্রিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। মির্জা পরিবার, তাদের বিভিন্ন কৃতিত্বের সাথে, তাদের পিতামাতার উত্তরাধিকার এবং তাদের শৈশবের বাড়ির পবিত্র হলগুলিকে সম্মান করে চলেছেন।
Family Tree:
-
Late Mirza Ibrahim Hossain
মরহুম মির্জা ইব্রাহিম হোসেন-
Late Nurunnesa Begum
মরহুমা নুরুন্নেসা বেগম- Late Jahanara Hamida (Banu)
মরহুমা জাহানারা হামিদা (বানু) - Late Professor Monowara Islam (Monu), recipient of the ‘Ekushe Padak’
মরহুমা প্রফেসর মনোয়ারা ইসলাম (মনু), ‘একুশে পদক’ পুরস্কারের প্রাপক - Late Rawnak Ara Begum (Renu)
মরহুমা রওনক আরা বেগম (রেনু) - Late Mirza Mokbul Hossain (Mukul)
মরহুম মির্জা মকবুল হোসেন (মুকুল) - Late Shahanara Begum (Shunu)
মরহুমা শাহানারা বেগম (শুনু) - Late Mirza Nazrul Hossain (Nazu)
মরহুম মির্জা নজরুল হোসেন (নজু) - Late Mirza Sharful Husain (Shafu)
মরহুম মির্জা শরফুল হোসেন (শফু) - Mirza Rezaul Husain (Tapan)
মির্জা রেজাউল হোসেন (তপন)
- Late Jahanara Hamida (Banu)
-
Late Begum Hazera Khatun
মরহুমা বেগম হাজেরা খাতুন- Mirza Zoglul Husain (Boku)
মির্জা জগলুল হোসেন (বকু) - Late Dr. Mirza Akmal Husain (Aku)
মরহুম ডাঃ আকমল হোসেন (আকু) - Professor Gulshan Ara Begum (Khuku)
প্রফেসর গুলশান আরা বেগম (খুকু) - Late Retd Wg Cdr Ghausal Husain Mirza (Ruku), a freedom fighter
মরহুম অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার গওসল হোসেন মির্জা (রুকু), একজন মুক্তিযোদ্ধা - Chaman Ara Begum (Chinu)
চমন আরা বেগম (চিনু) - Dr. Hosne Ara Haq (Pinu)
ডাঃ হোসনে আরা বেগম (পিনু) - Engineer Mirza Tariqul Husain (Babul)
ইঞ্জিনিয়ার মির্জা তরিকুল হোসেন (বাবুল) - Mirza Enamul Husain (Sabu)
মির্জা এনামুল হোসেন (সাবু) - Dilara Chowdhury (Eti)
দিলারা চৌধুরী (ইতি)
- Mirza Zoglul Husain (Boku)
-
Late Nurunnesa Begum